Tuesday, March 3, 2020

তেল মর্দনে আমরা


সব কিছুতে আজকাল তৈল মর্দন।বাংলা সাহিত্য পড়লে কবি কিংবা লেখক পরিচিত দেখলে বুঝবেন বেশিরভাগ লেখকই বিভিন্ন পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন।এখন পত্রিকা পাড়ায় লেখকদের কদর যেমন কম তেমনি সংবাদ কর্মীদের মধ্যে মুষ্টিমেয় লিখতে পারেন।বাকি সব কার্টেসি করা।কেউ কেউ লিখতে পারলে তৈল মর্দন,মনক্ষুন্ন হবার ভয়ে লিখেনও না,বলেনও না।রাজনীতিবিদ আর লেখক-সংবাদিকরা হল একদিকে পরম বন্ধু।কারণ এরাই মানুষকে সঠিকভাবে যাচাই করে উপস্থাপন করে।আমাদের মত অনেকের ভুলে ভরা লেখা কপিরাইট করেই অনেক অনলাইন এবং প্রিন্ট মিডিয়া আজকাল চলছে।আগে রাজনীতির সংগঠনে উপদেষ্টা হিসেবে থাকতে দেখা যেত লেখকদের।লেখক,জ্ঞানী,গুণীদের থেকে নেয়া হত নানা পরামর্শ।এখন অবস্থার অনেকটা পরিবর্তন হয়েছে।এখন এসবের কেউ আর ধার ধারেনা।
ভিডিও কিংবা লেখা পত্রিকা,সেটেলাইট চ্যানেল কিংবা অনলাইনে বলে দিলেই সে এখন সাংবাদিক।আগে সাংবাদিকদের একটা পেশা ছিল যে তারা খুব ভাল মানের বইও লিখতো।এখন সেটা করে না।আগে লেখক বা সাংবাদিকদের মানুষ চেহারা দেখে না চিনলেও তাদের লেখা পড়ে ঠিকি চিনে নিত।এখন লেখকদের চিনিয়ে নিতে হয়।এরপরেও মূল্য পায় না।ভাল লেখকদের অবস্থা তো আরো খারাপ।তারা সব করেও যখন দেখে যে কদর পাচ্ছে না,তারাও নিরুৎসাহিত হয়ে লেখালেখি বন্ধ করে দেয়।এখন লেখা ভাইরাল হয় যার একটি ভাল ইউটিউব চ্যানেল,ফেসবুক পেজ বা আইডি কিংবা ভাইরাল হবার বিভিন্ন লিংক আছে।আমি নিজেই বলি,যেহেতু এই লেখাটা লেখক ও সাংবাদিক ভাইদের নিয়ে।অনেক সাংবাদিক পোষ্ট নিয়ে আছে,কিন্তু বছরে খুব কম লেখালেখি তাদের চোখে পড়ে।অনেকে নিউজও করে না।কিন্তু সবাইকে বলে বেড়ায় উনি সাংবাদিক।অনেকে যা নিউজ করে তা ভিত্তিহীন মনে হয়।তবে এদের মাঝে কিছু প্রিয় সাংবাদিক ভাই আছে।যারা কে কি ভাববে তা না ভেবে গঠনমূলক লেখালেখি করে।এদের সংখ্যা অতি নগন্য।আবার তাদের সংবাদ যে সবসময় পত্র-পত্রিকায়,টিভিতে স্থান পায় তাও না।তবে তাদের কাজ করার স্পৃহায় বলে দেই তারা কতটা আন্তরিক।তারা চেষ্ঠা করেন কিছু করার।চেষ্ঠা চালিয়ে যান ভাল কিছু উপহার দেয়ার।চেষ্ঠা করেন সত্য কিছু উপস্থাপন করার।অনেক প্রশংসা,হুমকি,পাব্লিকের বিদ্রুপ কথা শুনেও চেষ্ঠা করেন বস্তুনিষ্ঠ লেখা লিখে যাবার।এক অর্থে তারা কারোরই বন্ধু নয়,আবার ব্যাপক অর্থে তারা সবারই অতি আপন।সরকার কতৃক এমন লেখকদের পৃষ্ঠপোষকতা করা হোক এটাই প্রাণের দাবি।এরাই আমাদের কাজের দর্পণ।নইলে দিনশেষে বুঝব কি করে আমাকে দেখতে আসলে কেমন দেখায়।

Saturday, December 28, 2019

বিডি ক্লিন কতৃক সংগৃহীত পরিত্যক্ত প্লাস্টিক বোতল কিনে নিল আম্বার গ্রুপ


ধন্যবাদ #আম্বার_গ্রুপ

৩০ লক্ষ শহিদের রক্তে রঞ্জিত আমাদের এই প্রিয় জন্মভূমিকে প্লাস্টিক দুষণের ভয়ানক থাবা থেকে রক্ষা করতে ও প্লাস্টিক ব্যবহারের জনসচেতনতা তৈরী করতে, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের পৃষ্ঠপোষকতায়, বিডি ক্লিন আয়োজন করে সেভ আর্থ সেভ বাংলাদেশ শিরোনামে উম্মুক্ত প্রদর্শনী। যেখানে প্লাস্টিক দুষণের ভয়াবহতা বোঝাতে বিডি ক্লিন সদস্যরা সারাদেশ থেকে কুড়িয়ে কুড়িয়ে সংগ্রহ করার মাধ্যমে ৩০ লক্ষ পরিত্যক্ত প্লাস্টিক বোতলের স্তুপ করেন। উল্লেখ্য যে ৩০ লক্ষ শহিদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা প্রদর্শন করতেই বিডি ক্লিনের এই ব্যাতিক্রমী আয়োজন।


পরিত্যক্ত এই প্লাস্টিক বোতলের স্তুপ দেখে সবাই যেমন স্তম্ভিত হয়েছেন, ঠিক তেমনি সবার মুখেই ছিল একটাই প্রশ্ন: প্রদর্শনীর পরে কি হবে এই পরিত্যক্ত বোতল? 

জী, সবার প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতেই এগিয়ে এসেছেন আম্বার গ্রুপ। বিডি ক্লিন সদস্যদেরকে দেশ পরিচ্ছন্নতার এ মহৎ কাজে অনুপ্রেরণা যোগাতে ১২ লক্ষ ১ হাজার ১ শত টাকার অনুদান দিয়ে পরিত্যাক্ত এই প্লাস্টিক বোতলের স্তুপ নিজ উদ্যোগে সংগ্রহ করেছেন ও তার রিসাইকেল নিশ্চিত করেছেন।

ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আম্বার গ্রুপ ও উক্ত গ্রুপের সম্মানিত চেয়ারম্যান এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক শওকত আজিজ রাসেল স্যারের প্রতি। একইসাথে ধন্যবাদ জানাচ্ছি ডিরেক্টর (অপারেশন), এবিএম সাইফুল হক স্যার ও ডিরেক্টর (সেলস এন্ড মার্কেটিং), এমডি আখতারুজ্জামান স্যার সহ সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দের প্রতি।

অবশেষে বিডি ক্লিনের সকল সদস্যদের পক্ষ থেকে বলছি। ধন্যবাদ #Amber_Group গ্রুপ।


#BD_Clean #বিডি_ক্লিন
#Dream_to_Clean_Bangladesh
#পরিচ্ছন্ন_বাংলাদেশের_স্বপ্ন
#Let_Cleanliness_Start_from_Me
#পরিচ্ছন্নতা_শুরু_হোক_আমার_থেকে
#Stop_plastic_pollution 
#Trashtag
#Awareness
#Cleanliness
#Cleanup_Bangladesh 
#Cleanup_Movement

Wednesday, December 18, 2019

থানার নাম কোতোয়ালি,সেবার নাম চট্টলার কোতোয়ালি


পুলিশ নিয়ে নেতিবাচক ধারণা পাল্টে দিচ্ছে চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানা।সোশ্যাল মিডিয়ায় কোতোয়ালি থানার ওসি মোহাম্মদ মহসিন পিপিএম জনগণকে উদাত্ত কণ্ঠে আহবান করেন কোতোয়ালি থানার প্রতি আস্থা রাখতে।চারিদিকে শুধু কোতোয়ালি থানার সুনাম বয়ে যাচ্ছে।শুধু কাজ নয়,পাল্টে গেছে কোতোয়ালি থানাও।থানায় গেলে মনেই হবে না এটা একটা থানা।ভিন্নরকম পরিবেশে এই থানার কথা এখন সারা চট্টগ্রাম জুড়ে।টিম কোতোয়ালি এখন সর্বমহলে প্রশংসার এক নাম।জনগণ আস্থা রেখে এখন ছুটছে থানার প্রতি।চারিদিকে পুলিশ নিয়ে যে নেতিবাচক মনোভাব,সেটাই যেন বদলে দিতে চান কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত ওসি মোহাম্মদ মহসিন পিপিএম।থানার অভ্যন্তরীণ,বাইরে,কিংবা সেবার ধরণ সত্যি বিমুগ্ধ করে।হ্যালো ওসি কার্যক্রম এখান থেকেই শুরু।সম্প্রতি একটি ব্যানারে জিডি নিয়ে টাঙানো হয়েছে "ফ্রি জিডি"। যে কেউ ওসির নাম্বারে কল দিয়ে পাচ্ছেন দ্রুত কাঙ্ক্ষিত সেবা।  চট্টলার সব থানার মাঝে এমন আস্থা ফিরে আসুক,সেটাই আমাদের প্রত্যাশা।   











      

Saturday, December 14, 2019

পরিত্যক্ত বোতল দিয়ে নির্মিত বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা


বিডি ক্লিন চট্টগ্রাম জেলার বোয়ালখালী উপজেলা শাখার উদ্যোগে পরিত্যক্ত বোতল দিয়ে ১২/১২/২০১৯ তারিখে তৈরি করা হয় বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা।বুধবার রাত পর্যন্ত বিভিন্ন জায়গা থেকে পরিষ্কার করে নিয়ে আসা প্লাস্টিক বোতল এনে জমা করে বোয়ালখালী উপজেলা চত্বরে।বৃহস্পতিবার সকাল থেকে এসব প্লাস্টিক বোতল ও ঢাকনা দিয়ে অক্লান্ত পরিশ্রম করে বানানো শুরু করে লাল-সবুজের বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা বানানোর কাজ। 
   
ঐদিন বিকেলে বিডি ক্লিন টিম পতাকা বানানো শেষ করে দেশের আইন মেনে চলা,দেশে অপরিষ্কার না করার শপথ নিয়ে তাদের এমন পরিষ্কার মিশন ঐদিনের মত শেষ করে।এরপর পরিত্যক্ত প্লাস্টিক বোতলের স্তুপ আজ ট্রাক যোগে ঢাকায় তাদের প্রধান কার্যালয়ে পাঠানো হয়।উল্লেখ্য বিডি ক্লিন টিম সারাদেশে একটি সেচ্ছাসেবী পরিষ্কার মিশনের কাজ করে থাকে।তাদের এমন কাজ দেশব্যাপী অনেক প্রশংসনীয় হয়েছে ইতিমধ্যে।



   

Thursday, December 12, 2019

চিটাং কোর্ড বিল্ডিং বা চট্টগ্রাম আদালত ভবন


চট্টগ্রাম আদালত ভবন বৃটিশ আমলে প্রতিষ্ঠিত হয়।শহরের পরীর পাহাড়ে অবস্থিত একটি প্রশাসনিক ভবন।ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ১৭৭৩ সালে চট্টগ্রামকে পৃথক প্রশাসনিক অঞ্চল ঘোষণা করে।এসময় প্রশাসনিক কাজের জন্য এই দ্বিতল ভবনটি নির্মাণ করা হয়।এর আয়তন ১,৫৩,০০০ বর্গফুট ও কক্ষ সংখ্যা শতাধিক।এখান থেকে জেলা প্রশাসক, বিভাগীয় কমিশনার ও আদালতের কার্যাবলী পরিচালিত হয়।এছাড়া জেলা ট্রেজারি এখানে অবস্থিত।চট্টগ্রাম কোর্ট বিল্ডিং পরীর পাহাড়ের উপরে নির্মিত একটি ঔপনিবেশিক স্থাপত্যকীর্তি। বিল্ডিং-এর নির্মাণ কাজ শুরু হয় ১৮৯২ সালে ও সমাপ্ত হয় ১৮৯৮ সালে। এই ভবনটি বাংলায় নির্মিত ইন্দো-ব্রিটিশ স্থাপত্য শৈলীর একটি উদাহরণ। 


পুরাকীর্তি আইনের আওতায় আনা হয় নি এই প্রত্নসম্পদ।কোর্ট বিল্ডিং-এ ইউরোপীয় ও মুঘল ঐতিহ্যের সম্মিলিত ধারায় লোকজ নানা অলঙ্করণ আরোপ করা হয়। দালানটির ভূমি নকশায় মুঘল মসজিদ স্থাপত্যের গভীর প্রভাব পড়েছে । নির্মাণ-স্থলের সাংস্থানিক বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করেছে পরিকল্পনার অন্যান্য প্রায়োগিক দিক। মূল দালানটি আয়তাকার এবং পূর্ব-পশ্চিম বিন্যস্ত।এর পূর্ব প্রান্তে আড়াআড়ি যুক্ত আছে উত্তর-দক্ষিণ বিন্যস্ত একটি সংযোজিত অংশ।পাহাড়ি ভূমির উচ্চতার সঙ্গে খাপ খাইয়ে দ্বিতল এই ভবনের পূর্ব অংশের উত্তর প্রান্ত রূপ নিয়েছে ত্রিতলে। ভবনের এই অংশেই পূর্ব দিক থেকে প্রবেশের জন্য সুঅলঙ্কৃত মূল তোরণটি রয়েছে। পূর্ব অংশের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে মূল দালানের পশ্চিম অংশকে কিছুটা দক্ষিণ দিকে টানা হয়েছে। নির্মাতার সতর্ক মনোযোগ ছিল ভবনটির প্রতি তলের মেঝের সমতা রক্ষায়। প্রাচীরগুলি ইট ও চুন-মর্টারে তৈরি এবং প্রতিটি প্রাচীর তিন ফুট প্রশস্ত। উত্তর-পূর্ব এবং উত্তর-পশ্চিম কোণে দুটি মিনার রয়েছে। মিনারের অভ্যন্তরে রয়েছে চক্রাকার সিঁড়ি। উভয় পাশের মিনারের মাথায় বসানো আছে মুঘল শৈলীর গম্বুজ এবং কোণায় ছোট ছোট চারটি কিউপোলা।দালানটির সম্মুখভাগ মূলত মনোহর সজ্জায় অনেকভাবে বিন্যস্ত নানা আকৃতির তোরণের সারি। তোরণের কীলক আকার অনেক ভার বহনে সক্ষম। দালানের নিচ তলার বারান্দায় প্রত্যেকটি প্রকৃত তোরণ ধারণ করছে উপর তলার এক একটি জোড়া তোরণ, মাঝে তিনটি করবেল্ড তোরণসহ। ছাদ থেকে বৃষ্টির জল নিষ্কাশনের চৌকো নল কার্নিসের ভেতর দিয়ে দু’প্রস্থ তোরণের মাঝে বসানো আছে। দালানটির দক্ষিণ ভাগে দু’পাশের কেন্দ্রে আরও দু’টি তোরণ-সজ্জিত প্রবেশপথ রয়েছে। স্থাপত্যিক অলংকরণে পোড়া ইটের বিন্যাসও মনোহারী।ভবনটিতে দেওয়ানি আদালত,ফৌজদারি আদালত এবং বিভাগীয় কমিশনার, ডেপুটি কমিশনার, জেলা ও দায়রা জজের কার্যালয় রয়েছে। ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য এই ভবন এবং এর সন্নিহিত এলাকা অন্যতম পর্যটন আকর্ষণ স্থান।


পাল্টে গেছে চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানা-রুপকার মোহাম্মদ মহসিন পিপিএম


বদলে গেছে চট্টগ্রামের স্বনামধন্য কোতোয়ালি থানা।শুধু বদলেই যায়নি,বরং মানুষকেও বদলে দিচ্ছেন।পাল্টে যাচ্ছে থানার প্রতি মানুষের চিন্তাভাবনা।দিন দিন কোতোয়ালি থানার সুনাম চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ছে।পুলিশ নাকি জনতা,আর জনতাই পুলিশ।সেবাই নাকি পুলিশের ধর্ম।কিন্তু বিভিন্ন কারণে জনমনে পুলিশের প্রতি বিরূপ মনোভাব বিরাজ করলেও,জনমনে কোতোয়ালি থানার প্রশংসা চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ছে।ঘটনা এমন যে অনেকে তার নিজস্ব থানায় অভিযোগ কিংবা সেবার দ্বারস্থ না হয়ে,কোতোয়ালি থানার দিকে ঝুকে পড়ছে।নারী নির্যাতন,সন্ত্রাস দমন,বিভিন্ন চুরি-ডাকাতি,ছিনতাই,বাটপারি ও নানা সেবামূলক কাজের জন্য বর্তমান কোতোয়ালি থানার ওসি সর্বমহলে এক পরিচিত নাম।

কোতোয়ালি থানার অভ্যন্তরে ও বাইরের দৃশ্যেও পাল্টে গেছে।মনেই হবে না এটা একটা থানা।সাধারণত অন্যান্য থানা দেখতে যেমন হয়,তার চাইতে এই থানার বর্তমান অবস্থা বর্তমানে ভিন্নরকম এক পরিবেশ।জনগণ চট্টলার প্রত্যেকটি জায়গায় তার মত একজন সৎ,সাহসী,কর্মমুখী,প্রতিভাবান,বিনয়ী মানুষই খুজে বেড়ান।সব থানার অবস্থা,পুলিশ,ওসি এমনই হোক সে কামনা করি।


Tuesday, December 10, 2019

বিপিএল উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে পাওয়া ১৬ লাখ টাকা সম্মানি অসহায়দের দান করলেন জেমস!



বিপিএলের উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে মঞ্চে ছিলেন নগর বাউলের জনপ্রিয় ব্যান্ড শিল্পী জেমস। 
তিনি ২০ মিনিট সংগীত পরিবেশন করে উক্ত অনুষ্ঠানে।এই ২০ মিনিটে তাকে ১৬ লক্ষ টাকা 
সম্মানি দেয়া হয়।কিন্তু তিনি সব টাকা শীতার্ত অসহায় মানুষদের দান করেন।এদিকে এমন খবর ফেসবুকে ভাইরাল হবার পর থেকেই প্রশংসার জোয়ারে ভাসছেন গুরু জেমস।

তেল মর্দনে আমরা

সব কিছুতে আজকাল তৈল মর্দন।বাংলা সাহিত্য পড়লে কবি কিংবা লেখক পরিচিত দেখলে বুঝবেন বেশিরভাগ লেখকই বিভিন্ন পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন।এখন পত্রিকা পা...