Saturday, December 28, 2019

বিডি ক্লিন কতৃক সংগৃহীত পরিত্যক্ত প্লাস্টিক বোতল কিনে নিল আম্বার গ্রুপ


ধন্যবাদ #আম্বার_গ্রুপ

৩০ লক্ষ শহিদের রক্তে রঞ্জিত আমাদের এই প্রিয় জন্মভূমিকে প্লাস্টিক দুষণের ভয়ানক থাবা থেকে রক্ষা করতে ও প্লাস্টিক ব্যবহারের জনসচেতনতা তৈরী করতে, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের পৃষ্ঠপোষকতায়, বিডি ক্লিন আয়োজন করে সেভ আর্থ সেভ বাংলাদেশ শিরোনামে উম্মুক্ত প্রদর্শনী। যেখানে প্লাস্টিক দুষণের ভয়াবহতা বোঝাতে বিডি ক্লিন সদস্যরা সারাদেশ থেকে কুড়িয়ে কুড়িয়ে সংগ্রহ করার মাধ্যমে ৩০ লক্ষ পরিত্যক্ত প্লাস্টিক বোতলের স্তুপ করেন। উল্লেখ্য যে ৩০ লক্ষ শহিদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা প্রদর্শন করতেই বিডি ক্লিনের এই ব্যাতিক্রমী আয়োজন।


পরিত্যক্ত এই প্লাস্টিক বোতলের স্তুপ দেখে সবাই যেমন স্তম্ভিত হয়েছেন, ঠিক তেমনি সবার মুখেই ছিল একটাই প্রশ্ন: প্রদর্শনীর পরে কি হবে এই পরিত্যক্ত বোতল? 

জী, সবার প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতেই এগিয়ে এসেছেন আম্বার গ্রুপ। বিডি ক্লিন সদস্যদেরকে দেশ পরিচ্ছন্নতার এ মহৎ কাজে অনুপ্রেরণা যোগাতে ১২ লক্ষ ১ হাজার ১ শত টাকার অনুদান দিয়ে পরিত্যাক্ত এই প্লাস্টিক বোতলের স্তুপ নিজ উদ্যোগে সংগ্রহ করেছেন ও তার রিসাইকেল নিশ্চিত করেছেন।

ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আম্বার গ্রুপ ও উক্ত গ্রুপের সম্মানিত চেয়ারম্যান এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক শওকত আজিজ রাসেল স্যারের প্রতি। একইসাথে ধন্যবাদ জানাচ্ছি ডিরেক্টর (অপারেশন), এবিএম সাইফুল হক স্যার ও ডিরেক্টর (সেলস এন্ড মার্কেটিং), এমডি আখতারুজ্জামান স্যার সহ সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দের প্রতি।

অবশেষে বিডি ক্লিনের সকল সদস্যদের পক্ষ থেকে বলছি। ধন্যবাদ #Amber_Group গ্রুপ।


#BD_Clean #বিডি_ক্লিন
#Dream_to_Clean_Bangladesh
#পরিচ্ছন্ন_বাংলাদেশের_স্বপ্ন
#Let_Cleanliness_Start_from_Me
#পরিচ্ছন্নতা_শুরু_হোক_আমার_থেকে
#Stop_plastic_pollution 
#Trashtag
#Awareness
#Cleanliness
#Cleanup_Bangladesh 
#Cleanup_Movement

Wednesday, December 18, 2019

থানার নাম কোতোয়ালি,সেবার নাম চট্টলার কোতোয়ালি


পুলিশ নিয়ে নেতিবাচক ধারণা পাল্টে দিচ্ছে চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানা।সোশ্যাল মিডিয়ায় কোতোয়ালি থানার ওসি মোহাম্মদ মহসিন পিপিএম জনগণকে উদাত্ত কণ্ঠে আহবান করেন কোতোয়ালি থানার প্রতি আস্থা রাখতে।চারিদিকে শুধু কোতোয়ালি থানার সুনাম বয়ে যাচ্ছে।শুধু কাজ নয়,পাল্টে গেছে কোতোয়ালি থানাও।থানায় গেলে মনেই হবে না এটা একটা থানা।ভিন্নরকম পরিবেশে এই থানার কথা এখন সারা চট্টগ্রাম জুড়ে।টিম কোতোয়ালি এখন সর্বমহলে প্রশংসার এক নাম।জনগণ আস্থা রেখে এখন ছুটছে থানার প্রতি।চারিদিকে পুলিশ নিয়ে যে নেতিবাচক মনোভাব,সেটাই যেন বদলে দিতে চান কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত ওসি মোহাম্মদ মহসিন পিপিএম।থানার অভ্যন্তরীণ,বাইরে,কিংবা সেবার ধরণ সত্যি বিমুগ্ধ করে।হ্যালো ওসি কার্যক্রম এখান থেকেই শুরু।সম্প্রতি একটি ব্যানারে জিডি নিয়ে টাঙানো হয়েছে "ফ্রি জিডি"। যে কেউ ওসির নাম্বারে কল দিয়ে পাচ্ছেন দ্রুত কাঙ্ক্ষিত সেবা।  চট্টলার সব থানার মাঝে এমন আস্থা ফিরে আসুক,সেটাই আমাদের প্রত্যাশা।   











      

Saturday, December 14, 2019

পরিত্যক্ত বোতল দিয়ে নির্মিত বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা


বিডি ক্লিন চট্টগ্রাম জেলার বোয়ালখালী উপজেলা শাখার উদ্যোগে পরিত্যক্ত বোতল দিয়ে ১২/১২/২০১৯ তারিখে তৈরি করা হয় বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা।বুধবার রাত পর্যন্ত বিভিন্ন জায়গা থেকে পরিষ্কার করে নিয়ে আসা প্লাস্টিক বোতল এনে জমা করে বোয়ালখালী উপজেলা চত্বরে।বৃহস্পতিবার সকাল থেকে এসব প্লাস্টিক বোতল ও ঢাকনা দিয়ে অক্লান্ত পরিশ্রম করে বানানো শুরু করে লাল-সবুজের বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা বানানোর কাজ। 
   
ঐদিন বিকেলে বিডি ক্লিন টিম পতাকা বানানো শেষ করে দেশের আইন মেনে চলা,দেশে অপরিষ্কার না করার শপথ নিয়ে তাদের এমন পরিষ্কার মিশন ঐদিনের মত শেষ করে।এরপর পরিত্যক্ত প্লাস্টিক বোতলের স্তুপ আজ ট্রাক যোগে ঢাকায় তাদের প্রধান কার্যালয়ে পাঠানো হয়।উল্লেখ্য বিডি ক্লিন টিম সারাদেশে একটি সেচ্ছাসেবী পরিষ্কার মিশনের কাজ করে থাকে।তাদের এমন কাজ দেশব্যাপী অনেক প্রশংসনীয় হয়েছে ইতিমধ্যে।



   

Thursday, December 12, 2019

চিটাং কোর্ড বিল্ডিং বা চট্টগ্রাম আদালত ভবন


চট্টগ্রাম আদালত ভবন বৃটিশ আমলে প্রতিষ্ঠিত হয়।শহরের পরীর পাহাড়ে অবস্থিত একটি প্রশাসনিক ভবন।ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ১৭৭৩ সালে চট্টগ্রামকে পৃথক প্রশাসনিক অঞ্চল ঘোষণা করে।এসময় প্রশাসনিক কাজের জন্য এই দ্বিতল ভবনটি নির্মাণ করা হয়।এর আয়তন ১,৫৩,০০০ বর্গফুট ও কক্ষ সংখ্যা শতাধিক।এখান থেকে জেলা প্রশাসক, বিভাগীয় কমিশনার ও আদালতের কার্যাবলী পরিচালিত হয়।এছাড়া জেলা ট্রেজারি এখানে অবস্থিত।চট্টগ্রাম কোর্ট বিল্ডিং পরীর পাহাড়ের উপরে নির্মিত একটি ঔপনিবেশিক স্থাপত্যকীর্তি। বিল্ডিং-এর নির্মাণ কাজ শুরু হয় ১৮৯২ সালে ও সমাপ্ত হয় ১৮৯৮ সালে। এই ভবনটি বাংলায় নির্মিত ইন্দো-ব্রিটিশ স্থাপত্য শৈলীর একটি উদাহরণ। 


পুরাকীর্তি আইনের আওতায় আনা হয় নি এই প্রত্নসম্পদ।কোর্ট বিল্ডিং-এ ইউরোপীয় ও মুঘল ঐতিহ্যের সম্মিলিত ধারায় লোকজ নানা অলঙ্করণ আরোপ করা হয়। দালানটির ভূমি নকশায় মুঘল মসজিদ স্থাপত্যের গভীর প্রভাব পড়েছে । নির্মাণ-স্থলের সাংস্থানিক বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করেছে পরিকল্পনার অন্যান্য প্রায়োগিক দিক। মূল দালানটি আয়তাকার এবং পূর্ব-পশ্চিম বিন্যস্ত।এর পূর্ব প্রান্তে আড়াআড়ি যুক্ত আছে উত্তর-দক্ষিণ বিন্যস্ত একটি সংযোজিত অংশ।পাহাড়ি ভূমির উচ্চতার সঙ্গে খাপ খাইয়ে দ্বিতল এই ভবনের পূর্ব অংশের উত্তর প্রান্ত রূপ নিয়েছে ত্রিতলে। ভবনের এই অংশেই পূর্ব দিক থেকে প্রবেশের জন্য সুঅলঙ্কৃত মূল তোরণটি রয়েছে। পূর্ব অংশের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে মূল দালানের পশ্চিম অংশকে কিছুটা দক্ষিণ দিকে টানা হয়েছে। নির্মাতার সতর্ক মনোযোগ ছিল ভবনটির প্রতি তলের মেঝের সমতা রক্ষায়। প্রাচীরগুলি ইট ও চুন-মর্টারে তৈরি এবং প্রতিটি প্রাচীর তিন ফুট প্রশস্ত। উত্তর-পূর্ব এবং উত্তর-পশ্চিম কোণে দুটি মিনার রয়েছে। মিনারের অভ্যন্তরে রয়েছে চক্রাকার সিঁড়ি। উভয় পাশের মিনারের মাথায় বসানো আছে মুঘল শৈলীর গম্বুজ এবং কোণায় ছোট ছোট চারটি কিউপোলা।দালানটির সম্মুখভাগ মূলত মনোহর সজ্জায় অনেকভাবে বিন্যস্ত নানা আকৃতির তোরণের সারি। তোরণের কীলক আকার অনেক ভার বহনে সক্ষম। দালানের নিচ তলার বারান্দায় প্রত্যেকটি প্রকৃত তোরণ ধারণ করছে উপর তলার এক একটি জোড়া তোরণ, মাঝে তিনটি করবেল্ড তোরণসহ। ছাদ থেকে বৃষ্টির জল নিষ্কাশনের চৌকো নল কার্নিসের ভেতর দিয়ে দু’প্রস্থ তোরণের মাঝে বসানো আছে। দালানটির দক্ষিণ ভাগে দু’পাশের কেন্দ্রে আরও দু’টি তোরণ-সজ্জিত প্রবেশপথ রয়েছে। স্থাপত্যিক অলংকরণে পোড়া ইটের বিন্যাসও মনোহারী।ভবনটিতে দেওয়ানি আদালত,ফৌজদারি আদালত এবং বিভাগীয় কমিশনার, ডেপুটি কমিশনার, জেলা ও দায়রা জজের কার্যালয় রয়েছে। ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য এই ভবন এবং এর সন্নিহিত এলাকা অন্যতম পর্যটন আকর্ষণ স্থান।


পাল্টে গেছে চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানা-রুপকার মোহাম্মদ মহসিন পিপিএম


বদলে গেছে চট্টগ্রামের স্বনামধন্য কোতোয়ালি থানা।শুধু বদলেই যায়নি,বরং মানুষকেও বদলে দিচ্ছেন।পাল্টে যাচ্ছে থানার প্রতি মানুষের চিন্তাভাবনা।দিন দিন কোতোয়ালি থানার সুনাম চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ছে।পুলিশ নাকি জনতা,আর জনতাই পুলিশ।সেবাই নাকি পুলিশের ধর্ম।কিন্তু বিভিন্ন কারণে জনমনে পুলিশের প্রতি বিরূপ মনোভাব বিরাজ করলেও,জনমনে কোতোয়ালি থানার প্রশংসা চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ছে।ঘটনা এমন যে অনেকে তার নিজস্ব থানায় অভিযোগ কিংবা সেবার দ্বারস্থ না হয়ে,কোতোয়ালি থানার দিকে ঝুকে পড়ছে।নারী নির্যাতন,সন্ত্রাস দমন,বিভিন্ন চুরি-ডাকাতি,ছিনতাই,বাটপারি ও নানা সেবামূলক কাজের জন্য বর্তমান কোতোয়ালি থানার ওসি সর্বমহলে এক পরিচিত নাম।

কোতোয়ালি থানার অভ্যন্তরে ও বাইরের দৃশ্যেও পাল্টে গেছে।মনেই হবে না এটা একটা থানা।সাধারণত অন্যান্য থানা দেখতে যেমন হয়,তার চাইতে এই থানার বর্তমান অবস্থা বর্তমানে ভিন্নরকম এক পরিবেশ।জনগণ চট্টলার প্রত্যেকটি জায়গায় তার মত একজন সৎ,সাহসী,কর্মমুখী,প্রতিভাবান,বিনয়ী মানুষই খুজে বেড়ান।সব থানার অবস্থা,পুলিশ,ওসি এমনই হোক সে কামনা করি।


Tuesday, December 10, 2019

বিপিএল উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে পাওয়া ১৬ লাখ টাকা সম্মানি অসহায়দের দান করলেন জেমস!



বিপিএলের উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে মঞ্চে ছিলেন নগর বাউলের জনপ্রিয় ব্যান্ড শিল্পী জেমস। 
তিনি ২০ মিনিট সংগীত পরিবেশন করে উক্ত অনুষ্ঠানে।এই ২০ মিনিটে তাকে ১৬ লক্ষ টাকা 
সম্মানি দেয়া হয়।কিন্তু তিনি সব টাকা শীতার্ত অসহায় মানুষদের দান করেন।এদিকে এমন খবর ফেসবুকে ভাইরাল হবার পর থেকেই প্রশংসার জোয়ারে ভাসছেন গুরু জেমস।

ভুটানই বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতি প্রদান করে


Bhutan is the first country to give recognition to Bangladesh.
বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতি দানকারী দেশ হল ভুটান।১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর ভুটান স্বাধীন বাংলাদেশের স্বীকৃতি দেয়।বাংলাদেশকে দ্বিতীয় রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয় পাশ্ববর্তী দেশ ভারত।১৯৭৪ সালের জুন মাসে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ভুটান সফর করেন।          

Monday, December 9, 2019

আমি বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের অনেক বড় ভক্ত,মঞ্চে স্মরণ করবে!


বিপিএল এবারের আসরে উদ্ভোধনী অনুষ্ঠান মাতাতে দেশে আসে বলিউড সুপারস্টার সালমান খান।তিনি উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে এসে বলেন আমি যখন বাবাকে বললাম বাংলাদেশে যাচ্ছি,বাবা বললেন সেখানে কবি কাজী নজরুল ইসলামকে অবশ্যই স্মরণ করবে।আমি তার একজন ভক্ত।আমি তার কবিতা পড়ি।পাশাপাশি সালমান খান এই দেশের মানুষ,বঙ্গবন্ধু ও তার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করেন।
উল্লেখ্য যে উদ্ভোধনী অনুষ্ঠান মাতাতে সালমান খানের পাশাপাশি তার সাথে ক্যাটরিনা কাইফও এসেছিলে।জমকালো এক আয়োজনের মধ্য দিয়ে পর্দা উঠলো এবারের বিপিএল আসরের।               
Bollywood superstar Salman Khan arrives in the country at the inaugural ceremony of this year BPL. He came to the inaugural ceremony and said that when I told my father that I was going to Bangladesh,my father said there must be remembered poet Kazi Nazrul Islam. I am a devotee of him.I read his poem. It should be noted that Katrina Kaif also came along with Mata Salman Khan at the inaugural event.

বিপিএল উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে মঞ্চ মাতালেন সালমান,ক্যাটরিনা,সনু নিগাম,জেমস



জমকালো উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে পর্দা উঠলো বঙ্গবন্ধু বিপিএলের।


এতে বলিউড তারকা সালমান-ক্যাটরিনা
ভারতীয় গায়ক সনু নিগাম ও দেশসেরা ব্যান্ড শিল্পী গুরু জেমস মঞ্চ কাঁপান।উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে সালমান ও ক্যাটরিনা কাইফ বাংলাদেশ,বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রী ও এই দেশের মানুষের খুব সুনাম করেন।    


Sunday, December 8, 2019

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ,মুহুর্তে ভাইরাল।



চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে 
কায়সার আলী চৌধুরী নামে একজন মানুষ হাতে প্ল্যাকার্ড ধরে প্রতিবাদ জানান।মুহুর্তেই এই প্রতিবাদ চট্টগ্রামে ভাইরাল হয়ে যায়।উল্লেখ্য যে এই হাসপাতালে আয়া,বয়দের দুর্নীতি নিয়ে,সাধারণ রোগী ও রোগীর পরিবারের ক্ষোভ দীর্ঘদিনের।তার এমন প্রতিবাদে স্বাগত জানিয়েছে দুর্নীতি বিরোধী ছাত্র ও যুব স্কোয়াড,চট্টগ্রাম।
 কাইসার আলী এই প্রতিবাদসহ তার ফেসবুকে লিখেন"চট্টগ্রাম হাসপাতালের আয়া,ওয়ার্ড বয়দের নৈরাজ্য থেকে মুক্তি চাই। বকশিস বিহীন সেবা চাই।

জনস্বার্থে এ শহরের একজন সচেতন নাগরিক"

সহকারী ভূমি কমিশনার একরামুল সিদ্দিক



মানুষের সহযোগিতা পেলে যে অনেক কিছুই করা সম্ভব সেটাই দেখিয়ে দিচ্ছে বোয়ালখালী উপজেলার সহকারী ভূমি কমিশনার,নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট একরামুল সিদ্দিক।খুব বেশিদিন হয়নি তিনি বোয়ালখালী উপজেলায় এসেছেন।তিনি বোয়ালখালীতে আসার পর পরই তার কাজ দেখে সুনাম ছড়িয়ে পড়ে বোয়ালখালীর চতুর্দিকে।বৃক্ষ তোমার নাম কি?ফলে পরিচয়।
এই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সম্পর্কে জানতে হলে, তিনি যে জায়গায় কর্মরত আছেন,সে জায়গায় গিয়ে,মানুষ থেকে কথা শুনলে বুঝতে পারবেন।অসাধারণ এক মানুষ।তার পূর্বের কর্মস্থল ছিল কক্সবাজার উখিয়ায়।খুব চতুরতার সাথে দায়িত্ব পালন করে বদলি হন চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলায়।বদলি হবার এক পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করেন উক্ত উপজেলার ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী অফিসার হিসেবে।
এখনো তিনি উক্ত উপজেলায় কর্মরত থেকে গরিব,দুঃখী মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।খুব সজ্জন,নম্র,ভদ্র,মিশুক একজন মানুষ।


সাধারণভাবে চলতেই তিনি পছন্দ করেন।তিনি বোয়ালখালীতে যোগদানের পর এলাকার অনেক অসঙ্গতিতে সংস্কার আনতে চেষ্টা করেন।জায়গা-জমির বিষয়ে তার কাছে সরাসরি গিয়ে সাধারণ মানুষ উপকৃত হয়েছে।দায়িত্বে থেকে অত্র এলাকার অনেক কিছুতে কাজ করার প্রয়াস চালিয়েছেন।বদলে দিতে চেয়েছেন বোয়ালখালীবাসীর চোখ।বদলে দিতে চেয়েছেন দুর্নীতিবাজ,অন্যায়কারীর চোখ।তাতে কিছুটা সফল,কিছুটা বিফল।কারণ অত্র উপজেলায় তো একার পক্ষে সবকিছু চালিয়ে নেয়া সম্ভব না।তাই তার নিন্দুকেরা পিছনে থেমে নেই।চেষ্টা করেছেন হেনস্থা করার।ভাল কাজে বাধা সবজায়গায়,সবখানে আসে।তার ক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম ঘটেনি।আপাদমস্তক,ব্যক্তিত্ববান এমন মানুষ যে এলাকায়,যে জায়গায়,যে সমাজেই থাকুক,সে সমাজ আলোকিত হতে বেশি দেরি নাই,সে কামনা করি।     


Saturday, December 7, 2019

চট্টগ্রাম কোতোয়ালি থানার তত্ত্বাবধানে ৫০ টাকা কেজি ধরে বিক্রি হচ্ছে পিয়াজ

পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতি (পুনাক) এর উদ্যাগে,চট্টগ্রাম কোতোয়ালি থানার সামনে ৫০ টাকা কেজি ধরে বিক্রি হচ্ছে পিয়াজ।পিয়াজের জন্য দীর্ঘ লাইন।তবে সাধারণ মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে এই পিয়াজ কিনছে।
এজন্য পুনাক,কোতোয়ালি থানাকে জানাই আন্তরিক অভিবাদন। 








       

Friday, December 6, 2019

পুরোদমে এগিয়ে চলছে বোয়ালখালী ভান্ডালজুড়ি পানি শোধনাগারের কাজ

বোয়ালখালী জৈষ্ঠ্যপুরা ভান্ডালজুড়িতে পানি শোধনাগারের কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে।   
দক্ষিণ চট্টগ্রামের বোয়ালখালী,পটিয়া এবং আনোয়ারা উপজেলায় শিল্পবিকাশের পাশাপাশি পরিকল্পিত আবাসিক গড়ে তোলার লক্ষ্যে পানি সরবরাহের বিশেষ পরিকল্পনা নিয়েছে চট্টগ্রাম ওয়াসা।এরই অংশ হিসেবে ১২শ’ কোটি টাকা ব্যয়ে বোয়ালখালীর ভান্ডালজুড়ি এলাকায় নতুন একটি পানি প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে। প্রতিদিন কর্ণফুলী নদী থেকে উত্তোলিত ৬ কোটি লিটার পানিশোধনের মাধ্যমে সরবরাহ করা হবে এ অঞ্চলে। গত দু’বছর আগে প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদন হওয়ার পর এখন পুরোদমে কাজ শুরু হয়েছে ।

চট্টগ্রাম ওয়াসা সূত্রে জানা যায়, রাঙ্গুনিয়ার পোমরা এলাকায় বাস্তবায়িত ‘শেখ হাসিনা পানি শোধনাগার প্রকল্প’ থেকে দৈনিক ১৪ কোটি লিটার পানি পাইপলাইন যুক্ত হওয়ার পরই পানীয় জলের হাহাকার দূর হতে শুরু করে। এরপর যুক্ত হয়েছে মদুনাঘাট প্রকল্পের ৯ কোটি লিটার পানি। এই দুই প্রকল্প চালু হওয়ার পর বর্তমানে ওয়াসার দৈনিক পানি শোধন ক্ষমতা প্রায় ৩৬ কোটি লিটার, যা দিয়ে পানির চাহিদার অনেকটাই পূরণ করা সম্ভব। সক্ষমতা বাড়াতে বোয়ালখালীর ভান্ডালজুরি এলাকায় নেয়া হয়েছে আরও একটি বড় প্রকল্প। প্রায় ১২শ’ কোটি টাকার এ প্রকল্প বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে ওয়াসা দৃষ্টি নিতে চায় কর্ণফুলীর দক্ষিণ পাড়ের তিন উপজেলায়। বোয়ালখালীর ভান্ডালজুড়িতে ১২শ’ কোটি টাকা ব্যয়ে যে প্রকল্প বাস্তবায়িত হবে তার দৈনিক পানি শোধন ক্ষমতা হবে ৬ কোটি লিটার। এ প্রকল্পের কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার ঋণ সহায়তায় এ প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে।

চট্টগ্রাম ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী একেএম ফজলুল্লাহ বলেন, চট্টগ্রামের ব্যাপারে সরকারও ইতিবাচক। দূরদৃষ্টি নিয়েই প্রকল্প গ্রহণ করা হচ্ছে। এ প্রকল্প নিয়ে আমরা আশাবাদী। এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে দক্ষিণ চট্টগ্রামের গড়ে উঠা শিল্প কারখানার পাশাপাশি এলাকাবাসীও অনেক উপকৃত হবে। বর্তমানে পানির যে উৎপাদন, তা দিয়ে নগরীর প্রায় ৯৫ ভাগ চাহিদা মেটানো সম্ভব। ২০২১ সাল নাগাদ পুরো নগরীতে ২৪ ঘণ্টা পানি দেয়া যাবে। ততদিনে শহরাঞ্চলের চাহিদা মিটিয়ে অতিরিক্ত পানি থাকবে।
(কক্স_নিউজ)

ধর্ষণ যখন মগজে,ধর্ষণ যখন কথায়!

'
প্রতীকী ছবি 
            'ধর্ষণ' শব্দটির সাথে এখন আমরা সবাই পরিচিত।এখন আর বুঝার বয়স লাগে না।কারণ কে কখন,কোথায়,কিভাবে ধর্ষণ হচ্ছে বুঝার উপায় নাই।এতে যেমন বাদ যাচ্ছে না শিশু,তরুণী,মহিলা কেউ।বুঝতে হবে আমাদের অধঃপতন এখন কোন পর্যায়ে গিয়ে ঠেকছে।
তাছাড়া নিয়মিত নারীরা যৌন হেনস্তার শিকার হচ্ছে।বাসে,রাস্তায়,কলেজে,স্কুলে,মাদ্রাসায়,মন্দিরে,এলাকায়,উঠতে-বসতে হরহামেশাই মেয়েরা শিকার হচ্ছে যৌন হেনস্তার।যৌনতার বিষয়েও নেই আমাদের সমাজে সুশিক্ষা।নেই কোনো সচেতনতা। পাশাপাশি উন্মাদ বখাটেদের কারণে ঘটছে যেমন ধর্ষণ,ধর্ষণের পরে ঘটছে খুন।খুনের পরে লাশ বিভৎসতা দেখে মানুষ আরো বেশি হতভম্ব।ঠিক  কি হচ্ছে?কি ঘটে চলেছে?কয়েকদিন আগে আমাদের পাশ্ববর্তী দেশ ভারতে এক নারীকে ধর্ষণের পর পেট্রোল দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়া হয়।
সমাজে মানুষগুলি হায়েনার মত হচ্ছে কেন?
নারীদের চলার নিরাপত্তা কোথায়?
একজন নারী সংযত কিংবা অসংযতভাবে চললেও কি কাউকে ধর্ষণ করার অধিকার দেয়া হয়েছে?এখানে ধর্ষণ হলেই অনেক কারণ নিয়ে আসে ধর্ষিতার।তার মানে ধর্ষকের কোনো অপরাধই নাই।এমনকি খুন করে ফেললেও?
ঘটনাটি আপনার মা,বোন,স্ত্রী,কিংবা আপনার নিকট আত্মীয়ের সাথে ঘটলে কি যুক্তি দিতেন?
আপনাদের অবিবেক কথার কারণে কত শত ধর্ষক প্রশ্রয় পাই জানেন?তারা মনে করে এটা অপরাধই না।ধর্ষিতার হাজারো দোষ থাকলেও,যদি সে কারো দ্বারা ধর্ষিত হয়,তবে সবচেয়ে বড় অপরাধী ধর্ষক।আপনি ভাল হলে,খারাপ আপনার পাশ দিয়ে গেলেও দেখবেন না।দেখলেও এড়িয়ে যাবেন।এটাই ভাল মানসিকতা।ভাল মানসিকতা তৈরি হয় মগজে,চিন্তায়,কাজে-কর্মে।তাছাড়া আমাদের নৈতিক শিক্ষায় ব্যাপক অবক্ষয় ঘটেছে।সমাজে বিয়ের চাইতে,আমাদের সংস্কৃতির চাইতে পাশ্চাত্য দেশের প্রভাবের কারণে,এক ধরণের মানসিকতা ঢুকে গেছে।আমরা পাশ্চাত্য দেশের মত না।তাদের সংস্কৃতি আমাদের জন্য না।আমাদের সমাজে বিয়ে হয়ে গেছে কঠিন।প্রেম হয়েছে সহজ।সে প্রেম অবশ্য চাহিদা পর্যন্ত।যেখানে সহজলভ্য মানুষ সেদিকে ছুটছে।ছুটতে গিয়েই দিক-বেদিক হচ্ছে অমানুষ।
প্রতীকী ছবি 
            

Thursday, December 5, 2019

কালুরঘাট সেতু নির্মাণের প্রতিশ্রুতি ভোট পর্যন্ত!

ভোট আসে ভোট যায়,তবুও নির্মাণ হয়না কালুরঘাট সেতু। 
আশ্বাসে আশ্বাসে দিনপার করে অত্র এলাকার জনপ্রতিনিধিরা।দীর্ঘদিনে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার একাংশের প্রাণের দাবি থাকলেও,এই সেতু নিয়ে জল্পনা কল্পনা কেবল ভোট পর্যন্ত।অথচ অত্র এলাকার মানুষের তীব্র ক্ষোভ যে,চট্টগ্রামে এতকিছু হচ্ছে,কেন দীর্ঘদিনের প্রাণের দাবি নিয়ে বাস্তবায়ন কিছুই হচ্ছে না?
তারা মনে করেন দেশ স্বাধীন হবার পূর্ব পর্যন্ত এ সেতুর ভূমিকা ছিল অপরীসীম।বৃটিশ আমলে নির্মিত এ সেতু ২০১১ সালের পূর্বে কয়েক যুগ দক্ষিণ চট্টলার সাথে সারাদেশের যোগাযোগের প্রধান সেতু বলা হত।এটা ছিল দক্ষিণ চট্টলার প্রবেশদ্বার।এ সেতু হতে সরকার বছরে কোটি কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করলেও,অত্র এলাকার উন্নয়নে কোন সেতুই হয়নি।এটা অত্র এলাকার জন্য তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি করে।বর্তমানে সেতুটি অযত্নে-অবহেলায় রয়েছে।২০০১ সালে পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে এই সেতুটি।তবে বিভিন্ন টিভি ও নিউজপেপারে এই সেতুটিকে মূলত ভোটের হিসাব-নিকাশের জন্য এভাবে ফেলে রাখা হয়েছে বলে দাবি করা হয়।মূলত এই দাবি জনগণই বারবার করে আসছে।সরকারের অনেক উচ্চপদস্থ মন্ত্রী এমনকি প্রধানমন্ত্রীও অত্র এলাকায় নতুন একটি সেতু করার ঘোষণা করলেও,কার্যত এখনো কালুরঘাট অঞ্চলে নতুন সেতু নিমার্ণ নিয়ে ধোয়াশায় রয়ে গেছে।অনেকের স্বপ্ন যে তাদের মৃত্যুর আগে নতুন সেতু দেখা।প্রয়াত এমপির শেষ ইচ্ছাও ছিল,এখানে নতুন সেতুর কাজ দেখে যাওয়া।বর্তমানে প্রয়াত এমপি মঈনুদ্দিন খান বাদলের আসনে বিভিন্ন দলের অনেক প্রার্থী তোড়জোড় শুরু করেছে।তাদের মুখেও এই সেতু নিয়ে নির্বাচনে প্রার্থী হবার কথা জনসম্মুখে ব্যক্ত করছে।দেখা যাক এবারের উপ-নির্বাচনের নতুন এমপির মধ্য দিয়ে অত্র এলাকার ভাগ্যে নতুন কি আসতে যাচ্ছে।নাকি অযত্নে-অবহেলায়,ঝুঁকি নিয়ে আরো কত বছর আক্ষেপের মধ্য দিয়ে চলতে হবে।
                   

তেল মর্দনে আমরা

সব কিছুতে আজকাল তৈল মর্দন।বাংলা সাহিত্য পড়লে কবি কিংবা লেখক পরিচিত দেখলে বুঝবেন বেশিরভাগ লেখকই বিভিন্ন পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন।এখন পত্রিকা পা...